আর্সেনালকে হারিয়ে শীর্ষস্থান উদ্ধার ম্যানচেস্টার সিটির

Intrinsicly strategize extensible functionalities whereas integrated infrastructures. Synergistically scale plug-and-play markets without ethical mindshare. Progressively customize global testing procedures whereas installed base collaboration and idea-sharing. Compellingly leverage existing turnkey data rather than worldwide channels. Objectively fabricate dynamic vortals for one-to-one internal or “organic”.

আবারও ম্যানচেস্টার সিটির কাছেই আটকে গেল আর্সেনাল। তিন মাসের বেশি সময় লিগ পয়েন্ট তালিকার শীর্ষে থাকলেও মিকেল আর্তেতা খুব একটা নির্ভার থাকতে পারেননি। কারণ বাকি রয়ে গিয়েছিল ম্যানচেস্টার সিটির বিপক্ষে দুটি ম্যাচ। সেই দুটির প্রথমটিতে ঘরের মাঠে পেপ গার্দিওলার দলের কাছে ৩-১ ব্যবধানে হেরে গেছে আর্সেনাল। এই হারে নেমে গেছে পয়েন্ট তালিকার এক নম্বর স্থান থেকেও। ২২ ম্যাচ শেষে আর্সেনালের পয়েন্ট ৫২, এক ম্যাচ বেশি খেলে ম্যানচেস্টার সিটিরও ৫২। তবে গোল ব্যবধানে এগিয়ে নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহের পর আবারও শিরোপা-দৌড়ে সবার সামনে সিটি।

ম্যাচের শুরু থেকে চাপ তৈরির চেষ্টা ছিল আর্সেনালের। সিটির ঝোঁক ছিল ধীরে ধীরে গুছিয়ে ওঠার দিকে। গোলের সম্ভাবনা জাগানো ম্যাচের প্রথম সুযোগটি তৈরি করে আর্সেনাল। ২২তম মিনিটে জিনঙ্কোর ক্রস খুঁজে পেয়েছিল বক্সের ভেতরে থাকা এডি এনকেতিয়াকে। তবে এই ইংলিশ স্ট্রাইকারের হেড লক্ষ্যে থাকেনি। পোস্টের বাইরে দিয়ে চলে যায়। এর দুই মিনিট পরই গোল পেয়ে যায় ম্যানচেস্টার সিটি। যার উৎস তাকিহিরো তোমিয়াসুর ভুল পাস। সঙ্গে লেগে থাকা জ্যাক গ্রিলিশ থেকে বল ‘ক্লিয়ার’ করতে গোলরক্ষক রামসডেলের দিকে বল বাড়ান তোমিয়াসু। সুযোগ বুঝে দ্রæত এগিয়ে বলের নাগাল নেন কেভিন ডি ব্রæইনা। রামসডেল সামনে চলে আসায় তাঁর মাথার ওপর দিয়ে বল জালের দিকে পাঠিয়ে দেন বেলজিয়ান মিডফিল্ডার। চলতি প্রিমিয়ার লিগে এটি তাঁর প্রথম গোল।

এর দুই মিনিট পরই প্রায়শ্চিত্ত করার সুযোগ আসে তোমিয়াসুর সামনে। গ্যাব্রিয়েল মার্তিনেলির বাড়ানো বল প্রায় পাহারাহীন অবস্থায় বা পায়ে ভলি নেন তিনি। তবে বল চলে যায় বারের ওপর দিয়ে।

গোল শোধে আর্সেনালকে অবশ্য দ্বিতিয়ার্ধ পর্যন্ত যেতে হয়নি। ৩৯ মিনিটে বল নিয়ে গোলমুখের খুব কাছে চলে যাওয়া এনকেতিয়াকে এদেরসন বাধা দিলে পেনাল্টি পায় আর্সেনাল। যা কাজে লাগিয়ে দলকে সমতায় এনে দেন বুকায়ো সাকা।

তবে দ্বিতীয়াধে খুঁজেই পাওয়া যায়নি গানারদের।

একের পর এক আক্রমণ চালিয়ে ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ নিয়ে নেয় সিটি। ৭২তম মিনিটে দ্বিতীয় গোল এনে দেন জ্যাক গ্রিলিশ। অরক্ষিত গ্রিলিশের শট বরাবরই ছিলেন গোলরক্ষক রামসডেল। তবে তোমিয়াসুর পায়ে লেগে বল দিক বদলে জালে চলে যায়।

দশ মিনিট বাদে সিটিকে তৃতীয় গোলটি এনে দেন হলান্ড। লিগে এটি তাঁর ২৬তম গোল।

Mr Abraham

Follow us

Don't be shy, get in touch. We love meeting interesting people and making new friends.